সময় ও কাজের মান

মোটিভেশনাল স্পিসঃ আমাদের এক স্যার ছিলেন। যে কোন ডকুমেন্ট তৈরীর পর সেটা পড়ে আরেকবার আপডেট করতে দিতেন। সেটা টাইপ করার পরে আবার যখন দিলাম তখন তিনি নিজে যা লিখেছিলেন সেটার কিছু অংশ কেটে আবার নতুন করে লিখে দিতেন। এভাবে তিনি যদি কখনো কোন ডকুমেন্ট আমাকে বানাতে বলতেন তাহলে বুঝে নিতাম কমপক্ষে ৮ বার রিভিশন হবে।
তো ১০০+পৃষ্ঠার একটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট কয়েকজন মিলে বানিয়েছেন।দুপুরের পর আমাকে নিয়ে বসেছে যাতে এমএস ওয়ার্ডের সেটিং আর প্রুফ রিডিং দুজনে মিলে করবো। আমি শিউর আজ এই ডকুমেন্ট পাঠানো হবে না!
কিন্তু যেই বিকেল ৫টা বাজলো, সম্পূর্ণ কাজটা শেষ না করেই ডকুমেন্ট মেইল করে দিলো।
আমি বললাম স্যারআরেকটু সময় দিয়ে শেষ করে পাঠালে ভাল হতো। স্যার বলল প্রতিটি জিনিসের নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করতে হবে। পর্যাপ্ত সময় থাকলে তুমি জিনিসটার মান যাচাই করবা।
(প্রায় ৬ বছরআগের ঘটনা)

সার কথাঃ অফিসের অনেক মেয়ে কলিগ এখনো মান যাচাই করে যাচ্ছে। তাদের ডেডলাইন ঠিক করা প্রয়োজন।

Leave a Reply