জুন ৩০, ২০১৯
ঘটনা-১
এক চাচা কিছু (সম্ভবতঃ) কচু শাক ও আলু শাক নিয়ে বাজারে বিক্রি করছে। চাচাকে জিজ্ঞাসা করলাম আপনার ছেলে মেয়ে কয়জন। বলল দুই ছেলে। জানতে পারলাম-ছেলেদের বিয়ে হয়েছে এবং বাড়িতেই আছে। কিন্তু এখন বেকার।
চাচা বললো, তারা শাকের বোঝা মাথায় নেয় না – তাদের সম্মান কমে যাবে। চাচা তার এক ছেলের জন্য চাকরী যোগার করে দেওয়া যায় কিনা তা জিজ্ঞাসা করলো।এরকম বেকার কিন্তু দেশে লাখ লাখ আছে । আমাদের বাবার বয়সি এমন লাখ লাখ চাচাও আছে যারা চাইলে ঘরে বসে খেতে পারে – কিন্তু কিছু ফসল বুনে বাজারে এনে বিক্রি করছে।
ঘটনা-২
অফিসে একজন ইলেকট্রিশিয়ান নিব। প্রয়োজন হলে ল্যান ক্যাবল টানবে। অন্যসময় কিছু যেমন-কম্পিউটার, ইউপিএস এগুলো বহন করতে হবে। আমি প্রথম যোগ্যতা সেট করেছি- আন্ডার মেট্রিক, কম বয়সী ছেলে। অনেকগুলো সিভি এসে পড়েছে যেগুলো ইন্টার বা ডিপ্লোমা। একটাও অশিক্ষিত সিভি পেলাম না। বাংলাদেশের পড়ালেখা জানা ছেলেরা প্রথমেই চেয়ারে বসতে চায়। স্কুলে এটাই শিখানো হয়েছে, টারগেটটা সেখানেই সেট হয়ে গেছে। একজন শিক্ষিত ছেলে ভাড়ি জিনিস বহন করলেও সেটা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে করবে, আমি কেন এমন লোককে নিয়োগ দেব যে কাজটি-ই ভালবাসবে না?
৩০ জুন
ছেলে পাখি চিনে এবং মাছ চিনে।
এই সময় তাকে একটা ছোট্ট বিমান এনে দিলাম। সে এটাকে মাছ বলল, পাখি বলল না কেন?
২৪ জুন
প্যারালাল মহাসরক এবং মহাসরকগুলোর সংযোগ সরক প্রয়োজন।
এক একটা মহসরক দিয়েই ১০ টার বেশি জেলার মানুষ ঢাকা প্রবেশ করে। মহসরকে একটা গাছ পড়লে, মিছিল হলে বা ছোট একটা ক্ষত সৃষ্টি হলে বিশাল যানজট লেগে যায় বা যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। তিন চার দিন লাগে একটা যট ছুটতে। আবার অনেক জেলা থেকে এই মহাসরকে আসতে হয় ছোট ছোট রাস্তা দিয়ে-অনেক দূর পর্যন্ত, যাতে তাদের যাতায়াত খরচ অনেক বেড়ে যায়, ফলে ঐ এলাকার কৃষকেরা উযুক্ত পন্যমূল্য পায় না।
ঢাকা থেকে সিলেট, চট্টগ্রাম বা ময়মনসিংহে আরো একটা করে মহাসরকের পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার এখনি সময়।
২৪ জুন
প্যারালাল মহাসরক এবং মহাসরকগুলোর সংযোগ সরক প্রয়োজন।
এটা কেউ জানেও না বলেও না। এক একটা মহসরক দিয়েই ১০ টার বেশি জেলার মানুষ ঢাকা প্রবেশ করে। মহসরকে একটা গাছ পড়লে, মিছিল হলে বা ছোট একটা ক্ষত সৃষ্টি হলে বিশাল যানজট লেগে যায় বা যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। তিন চার দিন লাগে এট যট ছুটতে। ঢাকা থেকে সিলেট, চট্টগ্রাম বা ময়মনসিংহে আরো একটা করে মহাসরকের পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার এখনি সময়।
২৩ জুন
গ্যাস ও তেল শেষের দিকে। ব্যাটারী চালিত গাড়ী বাজারে এসে পড়লে অনেক কমদামে সবাই গাড়ী পাবে। গড়ে প্রতি পরিবারেই একটা গাড়ী থাকবে। যাতায়াত খরচ কমবে অনেকগুন। মেইনটেনেন্স খরচও অনেক কমবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে হবে তখন। এত গাড়ী চলার মতো রাস্তাই পাবে না মানুষ।
তৈল উৎপাদনকারী দেশগুলোর অর্থনীতি ধ্বসে পরবে। ডলারের দামও হুমকিতে পরবে। কারন তেল কেনা-বেচ হয় ডলার দিয়ে।প্রতিটি দেশেই নিজের গাড়ী নিজে বানাতে পারবে। গাড়ী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান চাকরী হারাবে ৭০% কর্মী। ইম্পোর্টকারী দেশগুলোর সরকার বড় অংকের আয় থেকে বঞ্চিত হবে। এজন্য তেল কোম্পানী ও দেশগুলো ব্যাটারী চালিত গাড়ী এখনি চলে আসুক তা চাচ্ছে না।
তারপরেও চলে আসছে…
বিশ্বের বড় ইনভেস্টরা সোলার, ব্যাটারী ও ব্যাটারী গাড়ীতে আগে থেকেই ইনভেস্ট শুরু করে দিয়েছে।
২২ জুন
জনপ্রিয় হওয়ার ভয়ে অনেক আলেম লুকিয়ে বা নিজের পরিচয় না দিয়ে ইসলাম প্রচার করতেন। অনেকে রাস্ট্রপ্রধানের আগমনে লজ্জিত হতেন। কোন কোন আলেম বেশি বেতনের মাদ্রাসায় পড়ানোর অফারও ফিরিয়ে দেন। কেউ কেউ অর্থের মালিক হলে ভাবতেন পৃথিবীতেই আল্লাহ সব দিয়ে দিচ্চেন না তো!এখনো অনেক ইফেকটিভ ইসলামী ব্যক্তিত্ব আছে যারা অনেক অনেক এতিমখানা ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করেছেন-কিন্তু তাদের নাম আমরা জানি না ! তাদের কথা সোনলে নিজেকে তুচ্ছ মনে হয়!
১৯ জুন
একবছর সম্পূর্ণ বেকার থেকে সারভাইভ করতে এবং পরে ক্যারিয়ারটা সেখান থেকে শুরু করতে পারতাম !
১৯ জুন
ঐ ইট সিমেন্টের মিনারের চেয়ে গরু বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি খুসি যে খাম্বাগুলা কাজে লাগছে। এই মিনারের সাথে শহিদদের কোন সম্পর্ক নাই। তাদের মান-ইজ্জতেরও কোন সম্পর্ক নাই।
১৮ জুন
সুযোগ ও সামর্থ থাকলে মাল্টা, ড্রাগনফ্রুট, স্ট্রবেরী, পাল্ম চাষ করতাম। উটপাখি, হরিণ, দুম্বা, কুমির আর রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগারের খামার দিতাম।
১৮
বাংলাদেশে মুরসি বেশ জনপ্রিয় ছিল। নেতা মোদের সাদ্দাম, ওসামা -ইত্যাদি বলা মিছিলও ঢাকাতে হতে দেখেছি এক সময়। এখন আইকন হিসেবে আছে এদোরগান। তারপর কে…
১৭ জুন
প্রকৃত বর্ণবাদীদের চিনতে আপনাকে লম্বা দাড়ি রাখতে আর সাদা পাঞ্জাবী-টুপি পড়তে হবে।
১৫ জুন
৫ লাখ কুটি টাকার এত ঝামেলার বাজেট বানানোর কি দরকার !
৫ কুটি দরিদ্র লোককে ১ লাখ করে টাকা দিয়ে দিলেই তো চলে!
২ জুন
ছোট বেলা ভাইরাস-ব্যক্ট্রেরিয়া ক্ষতিকর বলা হতো। এখন এন্টিবায়োটিককে ক্ষতিকর বলা হয়। কীৎনাশক ও ফরমালিন ইত্যাদির ব্যবহার কৃষিতে বইতে অনেক পড়েছি। এখন তার ফলাফল পাচ্ছি।
৩০ মে
বাংলাদেশের শিল্প উন্নয়নের সাথে ধানের কম দামের সম্পর্ক আছে। আরো সম্পর্ক আছে চাল আমদানীর সাথে।শিল্প কারখানায় কাজ করার বদৌলতে শ্রমিকের ঘন্টা প্রতি একটা দাম নির্ধারিত হয়ে গেছে। সরকার সর্বনিন্ম মজুরীও ধার্য করেছে। কোন শ্রমিক কাজ না করে বাসায় ঘুমালেও জানে যে সে কত টাকার ঘুম ঘুমাইতেছে। সব ধানের জমির মালিক কৃষক না। কৃষকরা অধিকাংশই জমির মালিক না-তারা শ্রমিক। ধানের বিনিময়ে শ্রম দিয়ে দেখা গেল সে তার শ্রমের দাম পাচ্ছে না।
৩০ মে
অতি-দারিদ্রতার জন্য সরকারের চেয়ে মুসলিমদের দায় বেশি।আমরা সঠিক ভাবে যাকাত আদায় করি না। যারা না চায় তাদের দান করি না। দরিদ্র আত্নিয় ও পরিচিতদের দান বা উপহার বা হাদিয়া দেই না। সমাজের চাপে ঠিকই মসজিদে দান করে সুন্দর করি। রাষ্ট্রের চাপে ঠিকই ভ্যাট-ট্যাক্স দেই। লোক দেখানোর জন্য ঠিকই বড় অনুষ্ঠান করি।
২৭ মে
চাচা বললো, অনেক মিষ্টি লিচু। নিজে পাহাড়া দিয়া পাকাইছি। নেও। ১২০ টাকা দিয়া ১০০ লিচু কিনলাম। ২৭/০৫/২০১৯, শ্রীপুর, গাজীপুর।
২৪ মে
মোদি ক্ষমতায় আসায় ভারতের মুসলিমদের কষ্ট হবে-এমন আইডিওলজী বাংলাদেশের মানুষের রয়েছে।
১. ভারতের মুসলিমরা বৈষম্যে পরলে তাদের ইসলামী চেতনা বৃদ্ধি পাবে। আরো বেশি মানুষ মুসলিম হবে। আরো বেশি মানুষ আরো ভালভাবে ধর্মকে আকরে ধরবে। -ইসলামের ইতিহাস এটাই বলে।
২. ভারতে মুসলিমরা বৈষম্যে না পরলে স্বাভাবিকভাবে স্বাধীন ধর্ম পালন করতে পারলে ইসলামিক কৃষ্টি কালচার নিজস্ব গতিতে চলবে। আলেম ওলামারা আরো বেশি মাদ্রাসা গঠন ইত্যাদি ইসলামিক কাজের মাধ্যমে নিজেদের তাবলিগ এগিয়ে নিবে।
সবসময়ই অন্য ধর্ম থেকে ইসলামের পথে আসা মানুষের সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। আলহামুলিল্লাহ। তাই নিজেকে আরো বেশি ইবাদতে মনযোগ দেওয়া বড় রাজনীতি।আমার ধারণা, মোদি সরকার ততটুকুই কট্টরভাব দেখাবে যতটুকু তার পলিটিক্সের জন্য প্রয়োজন হবে।
২২ মে
আমি তখন ব্যাচেলর। বাড্ডায় একা একা থাকি। নিকেতনের একটা অফিসে চাকরী করি। একা সেহেরী, একা ইফতার করি।
একাকিত্ব দূর করতে একদিন গুলসান-১ পিজা হাটে ইফতার করতে গেলাম।আনলিমিটেড পিজা সম্ভবতঃ ১০০০ টাকা ছিল। ইফতারের আগে সবাই একটা করে পিজা নিয়ে বসে আছে। হালকা ইংরেজী গান বাজছে স্পিকারে। বাইরে আজান হয়ে গেল, ভিতরে শোনা গেল না। বয়রা জানালো আজান হয়েছে। পানি পান করে পিজা খাওয়া শুরু হলো। বের হয়ে দেখলাম জামাত মিস হয়ে গেছে।
আরেক দিন ভাবলাম এলাকার মসজিদে ইফতার করি। দরিদ্র শ্রেনীর খেটে খাওয়া লোকদের এক অংশ মসজিদে ইফতার করতে এসেছে। সেদিন সম্ভবতঃ অন্যদিনের চেয়ে ভাল ইফতার ছিল।
আরেকদিন কেএফসি তে ইফতার করলাম। আলাদা ইফতার আইটেম ছিল না। ফ্রাইড চিকেন দিয়েই ইফতার সারা।আরো কয়েক দিন, অফিসে (নিরাপত্তার জন্য) রাতে যারা থাকে তাদের সাথে ইফতার করি। বেশ মজা করে ইফতার করি।স
ন্ধা রাতে রান্না করে রাখতাম এবং সেহেরীতে খেতাম। একদিন খুব ক্লান্ত হই এবং রান্না করে রাখি নি। সেহেরীর সময় উঠে কোন একটা রেস্টুরেন্ট খুজতে লাগলাম। পেলাম না। সেহেরী খাওয়া হয় নি।
তখন চট্টগ্রাম থাকি। কনকর্ডে চাকরী করি। ঈদে অফিস করতে হবে আমাদের। তাই রুমমেটরা বাড়ি যাই নাই। দুপুরে অফিসে খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। রাতে বুয়ার রান্না খাই।ঈদের দিন। বাড়িওয়ালা আন্টি রাতে তার বাসায় খেতে বললো। আমরা ফাতেমাকে (আমাদের রান্না করে যে) রাতে রান্না করতে না করে দিলাম। রাতে আন্টি বললো বাবা, সব খাবার শেষ, তোমাদের কালকে খাওয়াই? বেশ লজ্জায় পরে গেলাম।
আমি আর একজন একটু পরে গিয়ে বললাম, আন্টি বাসায় তো রান্না হয় নাই। সামান্য কিছু অন্ততঃ করেন। কিছু সময় পরে সে খাবারের ব্যবস্থা করলো।
২১ মে
চীন যদি তার দেশে ধারাবাহিক ভাবে আমেরিকার ওএস এবং সফটওয়্যার ব্যান করতে থাকতো, পৃথিবী অনেক নতুন কিছু পেতো।
১৬ মে
হাইস্কুলে পড়া অবস্থায় আমার একটা শখ ছিল বিভিন্ন দেশের স্ট্যাম্প জমানো। বন্ধুদের এবং এলাকার আরো কয়েকজনও জমাতো। আমরা একে অপরের সাথে স্ট্যাম্প বিনিময় করতাম।
অনেকের বাবা ও আত্নিয় বিদেশ থাকতো, বুঝতেই পারতাম কারা কারা কোন কোন দেশে আছে। “ইয়েমেন” দেশেও অনেকে কাজের জন্য যেতো। এখন দেখছি সেখানকার অনেক অধীবাসি শুধু গাছের পাতা খেয়ে থাকছে।
১৫ মে
মুসলিমদের খারাপ ও ভয়ংকর হিসেবে মিডিয়ার প্রচার মুসলিমদের জন্য ভাল ও উপকারী।
১. মিডিয়া দ্বারা ব্রেন ওয়াশড লোকেরা মুসলিমদের সাথে চলাফেরা করে অনেকেই মুসলিম হয়ে যাচ্ছে। কারন তারা বুঝতে পারছে, এই অপপ্রচার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ সংস্লিষ্ট।
২. ইসলাম বিদ্বেসীরা মুসলিমদের ভয়ে কষ্টে থাকে। এটা এক ধরনের শাস্তি – যা সে নিজেই সৃষ্টি করে। মুসলিমদের সাহসের সাথে চলায় হিংসার আগুনে জ্বলে ইসলাম বিদ্বেসীরা।
১৪ মে
ইসলাম পালনে যখনি বাধা পাবেন তখনি বুঝবেন – খুব দ্রুত ইসলামের আলো ছড়াবে। আপনি খুসি হোন, শিঘ্রই দলে দলে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করবে। দলে দলে মুসলিমরা ইসলাম মানা শুরু করবে।
দাড়ী-টুপিকে জঙ্গি চিহ্ন বলায় কত লোক দাড়ী লম্বা করেছে তার হিসাব আল্লাহর কাছে আছে।
১৪ মে
ছবি, স্মৃতি সৌধ এবং শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া শিরক। -মসজিদের ইমামের মুখে এটা কখনো সুনেছেন?
১৩ মে
বৃদ্ধ ভিক্ষুকদের অনেককেই তাদের ছেলে-মেয়ের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করি।কেউ বলে, ছেলে-মেয়ে নাই। কেউ বলে, কোন ছেলে নাই-মেয়েদের বিয়ে হয়ে গেছে।
দরিদ্রদের অধিক সন্তান সঞ্চয়ের মতো। হত-দরিদ্রদের আরো অনেক আ্ইডিওলজী রয়েছে যা অনেকেরই অজানা !
১৩ মে
ছেলে আমাকে “মা” বলে ডাকে। নিজেকে দেখিয়ে যখন জিজ্ঞেস করি, এটা কে? তখন বলে “বা-বা–“।
আমার ছবি দেখালেও বলে বা-বা–। ওর বয়স দের বছর।
১২ মে
ডাক্তার অনেক খারাপ, বেশি টাকা ভিজিট নেয়?
সমাধানঃ আপনার সন্তানকে ডাক্তার বানান। কি পরিমান ইফোর্ট লাগবে বুঝতে পারবেন।
গরুর গোস্তের দাম বেশি?
সমাধানঃ আপনি গরু পালেন। বা বিক্রি করেন-এত লাভজনক কাজ!এরকম আরো অনেক কিছু আছে, নিজে ইনভল্ভ হলে বাস্তবতা বুঝতে পারবেন।
৫ মে
আওয়ামিলীগের বিজয় দিবস আজ।
২ মে
ঘুর্ণিঝড় প্রচুর বৃষ্টিপাত নিয়ে আসে। রোজার প্রথম দিকে প্রচুর বৃষ্টি পাওয়ার আশায় থাকলাম।
২৯ এপ্রিল
পুলিশের ঘুষ খাওয়া বৈধ।
পুলিশের শক্তি দিয়েই শতকুটি টাকার মালিক হয় রাস্ট্র ক্ষমতাবানরা। তারা সমান্য মেরে দিলে এত কষ্ট পাওয়ার কথা না।
২৭ এপ্রিল
খাদ্যাভাসের বেপারে একটা সহজ সুত্র মেনে চললে বেশ উপকার পাওয়া যায়-যে সব খাদ্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় সেগুলো না খাওয়া। যেমন-আমের জুসের বিজ্ঞাপন দেখে জুস না খাওয়া।
২৬ এপ্রিল
চলেনযে কোম্পানীগুলো প্রচুর (বাল্ক) মেসেজ পাঠায় তাদের ও তাদের পরিবারের মোবাইল নম্বরগুলো সংগ্রহ করি। তারপর একটা “বাল্ক মেসেজ বিরোধী ফেসবুক গ্রুপ” খুলে সবাই তাদের নম্বরগুলোতে এসএমএস পাঠাতে থাকি। প্রয়োজনে বাল্ক মেসেজ কিনে ৫ মিনিট অন্তর মেসেজ পাঠাতে থাকি। ১০ মিনিট অন্তর কল করে কোন একটা রেকর্ডিং সুনাতে থাকি। #আইডিয়া
২৩ এপ্রিল
যে এলাকাগুলোতে ওয়াসা নাই সেই এলাকার লোক তুলনামূলক ভাল পানি পান করে।
২১ এপ্রিল
রাতের বেলা হাসপাতালটায় গিয়ে দেখলাম বিয়ে বাড়ীর মতো লাল-নিল বাত্তিতে সাজানো। ভিতরে গিয়ে সুনি তিন দিন ধরে বাথরুমে পানি সরবরাহ বন্ধ।
২০ এপ্রিল
দশ দিন ফেসবুকের বাইরে ব্যাপক ব্যস্ততা শেষ করে ফিরে এসে দেখলেন কয়েকটা হট টপিক ফেসবুকে এসে ফেরত গেছে – যার প্রভাব বাইরে পরে নাই।ফেসবুকবাসীকে তখন কুপমন্ডুক মনে হবে।
৬ এপ্রিল
আরেকজনের সুবিধা অসুবিধাকে যে যত কেয়ার করে সে তত সভ্য।
৬ এপ্রিল
নারীদের প্রতি বিদ্বেসচর্চা দেখে আমি নারীবাদিদের কার্যক্রমের সমালোচনা করি না। নারীবাদিদের পুরুষবিদ্বেস আমার কাছে নগণ্য প্রতিবাদ।
৩ এপ্রিল
ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্মরকের দুইপাসে ১৫ ফুট উচু দেওয়াল তৈরী করে দিবো। ফুটপাথটা দেওয়ালের বাইরে থাকবে। দেওয়ালে মাঝে মাঝে সাউন্ডপ্রুফ গ্লাস সেট করা থাকবে যাতে অপর প্রান্ত দেখা যায়। নির্দিষ্ট দূরত্ব পর গেট থাকবে এবং সেখানেই ফুট ওভার ব্রীজ থাকবে, আন্ডারগ্রাউন্ডে পার্কিং ও বাস স্টপেজ থাকবে। আন্ডাগ্রাউন্ড ও ফুটওভার ব্রিজে চলন্ত সিড়ি রাখা হবে। প্রতিবন্দি পথচারীদের চলার জন্য বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেওয়া থাকবে।
এতে করে মার্কেটগুলো এলাকার ভিতরে প্রবেশ করবে, মূল স্মরকে পার্কিং ও পারাপার বন্ধ হবে।
২ এপ্রিল
লোড হিসাব করে বিদ্যুৎ তার ব্যবহার করে না অনেকে। অনেক ভবনের বিদ্যুৎ সংযোগ ডিজাইনও করা হয় অদক্ষ লোক দিয়ে। বছরের পর বছর লাখ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল নেওয়া প্রতিষ্ঠানও কখনো এগুলো সম্পর্কে অবহিত করে না।
তারপর আগুন লাগে।
আম-জনতা আগুন লাগানোর মূল কারনও এরিয়ে যায়।
ফায়ার হাইড্রেন্ট, ফায়ারডোর, স্মোক ডিটেকটর ও এলার্ম, স্পিলন্টার যা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পানি বের করে দিবে, অটোমেটিক ওয়াটার পাম্প এইসব ইঞ্জিনিয়ারিং অনেক আগেই হয়ে গেছে। এই সব গবেষণা না করলেও চলবে। বাংলাদেশের বাজারে সব পাওয়া যায়। এপ্লাই করতে হবে শুধু।
২
করপোরেট এসএমএস এর মধ্যে আজকেরটা ভাল লাগলো। Exactly 12 years back you started your journey with Banglalink.
৩০ মার্চ
ফ্যাক্টরীতে চাকরী না করলে হয়তো ফায়ার হাইড্রেন্ড, ইমারজেন্সি এক্সিট, ফায়ার ডোর শব্দগুলো জানতাম না।
১৮ মার্চ
ইমরান এইচ এবং নুরুউভয়ই টিস্যু পেপার।
১৮ মার্চ
শহরের শিশুদের বড় সমস্যা তাদের দৌড়ানোর জায়গা নাই।
এজন্য শিশু-কিশোরদের বেশি বেশি গ্রামে বেড়াতে নেওয়া যেতে পারে। স্কুল থেকে ছুটি নিয়ে কিছুদিন ভ্রমন তার জ্ঞান বিকাশে বেশি সহায়ক হতে পারে।
অতিরিক্ত চঞ্চলতা শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী-এটা আমরা জানি না। দৌড়াদৌড়ি করে নিজেরা না থামা পর্যন্ত ওদের থামাবেন না। অন্য বাচ্চাদের সাথে মিশলে আমার বাচ্চা খারাপ কিছু শিখবে-এরকম ভুল ধারণায় অনেকে নিজের বাচ্চাকে একঘরে করে রাখে। এটাও মানুষিক বিকাশের পথে বাধা।
১৬ মার্চ
আমার ফেসবুকে অনেক বাম ও প্রগতিশীল আছেন। জঙ্গিবাদের বিরোধী অনেক আওয়ামিলীগও আছেন। নাস্তিকও আছেন।
তাদের কেউই মসজিদে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার নিন্দা জানায় নাই। হামলাকারী মুসলিম হলে নিন্দা জানাতো।
তবুও আমি কাউকে বাদ দেই না। আমি নিরবে নিরবে প্রগতিশীলতা শিখি।
১৪ মার্চ
ভেবে দেখলাম, অনেক বছর ধরে মন খারাপ হওয়ার সুযোগ হয় না। কি করি?মন খারাপ হলে প্রচুর হাটতাম। একা একা অনেক দূর…।
১৩ মার্চ
রিচার্জ করেছেন তো?….
এই এসএমএস দেখে ফোনটা চার্জে দিলাম। আমার ফিচার ফোন, ইন্টারনেট নাই। তারপরেও কিভাবে জানলো চার্জ নাই?
১২ মার্চ
আপনি দেখবেন ফেসবুকে বামপন্থী ও ইসলামপন্থীরাই গণতন্ত্রের পক্ষে বেশি কথা বলে।
অথচ তাদের কাজ গণতন্ত্রের কবর রচনা করা।
৯ মার্চ
দরিদ্রদের স্বাস্থ্য ভাল থাকার তিনটা কারন-১. কায়িক শ্রম।২. শাক-শব্জি ও উদ্ভিদ আমিষ বেশি গ্রহণ।৩. বাইরের খাবার কম খাওয়া।ইদানিং দরিদ্রদেরও কায়িক শ্রম কমে যাচ্ছে। তাদেরও মেশিন দিয়ে কাজ করতে হচ্ছে যা কথিত ভদ্রলোকের কাজের মতোই। বাইরের খাবার গ্রহণও বাড়ছে।
৯
সম্ভব হলে,শিখার জন্য মাঝে মাঝে উন্নত সোসাইটিতে ঢুকে যাও। কখনো ঢুকে পরো নিন্মতর ইতর সোসাইটিতেও।
আল্লাহ্ কিছু লোককে এত বেশি দিয়েছেন কেন-কাউকে এত কম দিয়েছেন কেন-তা হয়তো বুঝতে পারবে।
৫
ALHAMDULILLAH
for
Everything…
৫
ট্রেনে উঠে দেখলাম (ফাস্ট ক্লাসের) অর্ধেকের বেশি সিট ফাঁকা।সেই সীটগুলো অনলাইনে বুক করার জন্য দেওয়া হলে সব বিক্রি হয়ে যেত। অনলাইনে মাত্র ১০% কোটা, অদ্ভুত ।
৫
অত্যাচারিতদের কাছ থেকে সাবধান!
ভবিষ্যতে তারাই অত্যাচার চালাবে।
সাহায্য করলেও তাদের দূরে থাকুন ও রাখুন।
৫
মানুষ যে সরাসরি ঝগড়াটা করতো সেটা অনলাইনে করছে।
ঝগড়াটা মারামারিতে পরিনত হচ্ছে না। ঝগড়া করার চাহিদাও মিটছে।
৪ মার্চ
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ফেসবুক পেজ চালায় অনেক ইসলামিস্ট ও মার্কেটিং পিপল।
বিভিন্ন ইউনির্ভাসিটি ও সরকারী প্রতিষ্ঠানের পেজগুলো তারা আপডেট রাখে। প্রয়োজনে নিজের মতো ব্যবহার করবে। আপনিও শুরু করতে পারেন।
৪
সারা বিশ্বের সংস্কৃতির পরিবর্তন প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে সাথে চলে।
তাই প্রযুক্তি চর্চাকারী, বিজ্ঞানী ও গবেষকরাই সংস্কৃতিমনা।
২ মার্চ
অসৎ ও দুর্নীতিবাজ লোক সম্মান পায় এবং ভালভাবে সারভাইভ করে তাদের দানশীলতার কারনে। সৎ লোক নিজের অহংকারের কারনে সম্মানটুকুও পায় না।
২
টং দোকানের তেতুল চা রেসিপি-গাঢ় চা এর লিকার+গরম পানি অর্ধেক অর্ধেকপ্রান এর তেতুল চাটনির প্যাক+ ছেচা আদা + চিনিমিক্স করে পরিবেশন করছে-দাম মাত্র ১০ টাকা।
২৭ ফেব্রুয়ারী
শত্রু-শত্রু যুদ্ধ লাগছে।
তবুও খারাপ লাগছে।
২০ ফেব্রুয়ারী
কাল একুশে ফেব্রুয়ারী। ইটা দিয়ে তৈরী স্ট্যাচুকে ফুল না দিয়ে আমাকে একটা ফুল দেন। আমি অনলাইনে একসময় অনেক বাংলা লিখছি। আরো অনেকে লিখছে। তাদের ফুল দেন। অনেকে টাকা খুয়াইয়া বাংলা ব্লগ বানাইয়া ফতুর হইছে। লাভবান হইছে জব্বার কাগু, তাই মেহেদীসহ তার টিমকে ফুল দেন। সুন্দর ফন্ট বানানো মুখ লুকানোদের শ্রদ্ধা জানান।
২০
যে সব এলাকায় অবৈধ গ্যাস লাইন চলে তাদের এলাকায় গ্যাসের সংকট নাই।
২০
ই-কমার্স সাইটগুলোর মতে পুরান ঢাকা ঢাকার বাইরের জেলা।
১৯ ফেব্রুয়ারী
চাকরী জীবন বসে বসে।
বসে বসে দশ বছর পার।
#ফলাফল– কোমর ব্যাথা।
১৯
ব্যাচেলর জীবনে সবচেয়ে কম খেয়েছি শাক-শব্জি।
#ফলাফল কো.কাঠিন্য।
১৯
রতি দিন অন্ততঃ এক ঘন্টা রোদে হাটা প্রয়োজন। কিন্তু পারছি না। #ফলাফল হার দুর্বল ও শরীর ব্যাথা।
১৯
সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংগঠনগুলোকে রাস্ট্র চাইলেই সহজে উপড়ে ফেলতে পারে না। ডান ও বামরা এ জন্য বহু বছর সারভাইভ করবে। বিএনপি’র উপার্যনকৃত টাকা সামাজিক কাজে লাগলে তারাও বহু বছর নিজের পায়ে দাড়িয়ে সারভাইভ করতো। কিন্তু তারা টাকা নিয়ে পালিয়েছে-বলা চলে। এখন বিএনপিকে আওয়ামিলীগেরই প্রয়োজন এজন্য হয়তো বিএনপিও বেঁচে থাকবে।বাংলাদেশে যে ইসলামী সামাজিক সংগঠণগুলো দেখছেন তাদের অনেকের উদ্দেশ্যই রাজনৈতিক।
১৭
আপনার ছেলে-মেয়েকে সম্ভব হলে ডাক্তার বানান।
ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এমনিতেই কমে যাবে।
১৬ ফেব্রুয়ারী
(বেকারদের প্রতি) লাখ লাখ বিজ্ঞানী-গবেষক-কর্মী আপনাকে বেকার বানানোর জন্য কাজ করতে করতে মরেছে। আপনিও হয়তো আরো বেকার বানানোর জন্য সাইন্স পড়েছেন। চাকরী পেলে আপনিও কোন একটা কাজ সহজে করে বসকে বলবেন চারজনের কাজ আমি একা করছি, আমার টেকনিকের কারনে অনেক লোকবল কম লাগছে।
১৬
ব্যাটারী চালিত রিক্সাগুলোতে কিছু টেকনিক্যাল পরিবর্তন (যেমন-সোলার চার্জ, সামনে ও পেছনে লাইট, ঝাকি কমানোর ব্যবস্থা ইত্যাদি), সেইফটির কিছু সুবিধা (সিট বেল্ট, আইড্রোলিক ব্রেক ইত্যাদি) যোগ করে অনুমোদন দিয়ে দেওয়া উচিৎ। অনুমোতি ছাড়া ঠিকই এখন চলছে। #দেশচিন্তা
১৬
আল মাহমুদ এর মতো গভীর বোধ থেকে লেখা কবি ও লেখক এখন কমই আছে। হয়তো আরো কমবে। আল্লাহ ওনাকে বেহেস্ত দান করুন।
১৩
বাংলাদেশের শীতকালটাই আমার কাছে বসন্ত।
১৩
শহরের মানুষের বিনোদন অভাব থেকে বিভিন্ন ডে গুলো জনপ্রিয় হয়েছে। সন্তানদের খেলার মাঠ না থাকা, রোদে ঘোরার বা দৌড়ানোর নিরাপদ ব্যবস্থা না থাকা, একক পরিবার হওয়ায় মিলামেশা ও আড্ডাটা হয়ে না ওঠা, বেড়াতে যাওয়ার মতো আত্নিয় না থাকায় মানুষ পহেলা বৈশাখ, একুশে ফেব্রুয়ারী বা অন্য দিবসে পার্কে যায়।
এই অর্থে সব দিবসই মানুষের কাছে এক দিবস। এইসব দিবস হুজুর সমাজ বা সংস্কৃতিমনাদের কর্মকান্ডের ফল না, আধুনিক সমাজ ও অর্থব্যবস্থার ফল।
৯ ফেব্রুয়ারী
আমার ধারণা-বৃটিশরা এ পর্যন্ত শাসন করলে যোগাযোগ, শিক্ষা ও চিকিৎসা সেক্টরে এখনকার চেয়ে ভাল অবস্থান থাকতো।
কমেন্টঃ
মারুফ বিল্লাহবৃটিশরা যা কিছু উন্নয়ন করেছিল সবই তাদের শাসন-ব্যাবস্থা টিকিয়ে রাখার জন্য, স্বীকার করছি যে ৪৭ এর পর থেকে যে উন্নতি প্রত্যাশিত ছিল তার ছিটেফোটা ও হয় নাই! তাই স্বাভাবিক ক্ষোভ থেকে এমন প্রতিক্রিয়া আসতেই পারে।
AuthorMahbub Tutoএখন যারা উন্নয়ন করছে তারাও শাসন ব্যাবস্থা টিকানোর জন্যই করছে। এই ব্যবস্থা টিকানোর জন্য তারাও বৃটিশদের মতো বিদেশে টাকা পাচার করছে। আমি ক্ষোভ থেকে কথা বলি নাই-বাস্তবতা থেকে বলছি। আমার চোখে তারেক এবং জয় উভয়ই বিদেশী, বৃটিশদের মতোই। আমাদের ভবিষ্যত শাসক ও শোষক। দ্বিমত থাকতে পারে।
৪ ফে
বেশি সারভার রিসোর্স দরকার হয় এমন কোন প্রোজেক্ট বাংলাদেশে জন্ম নেয় নাই। যেমন-ফাইল বা ক্লাউড সারভার, ফাইল ইডিটিং এবং কনভার্ট। ভিডিও হোস্টিং।অনেক দেশি প্রতিষ্ঠানকেও বিদেশি ফাইল সারভার ব্যবহার করতে হচ্ছে। অথচ খুব কম যোগ্যতা দিয়েও এইসব স্টার্টআপ সম্ভব ছিল।নেটওয়ার্ক অবকাঠামো ও ইন্টারনেটের দাম ঠিক না হলে এধরনের কিছু শুরু করা কঠিন।
২ ফেব্রুয়ারী
এ দেশে স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজগুলো অফিসিয়াল প্রেকটিসে পরিনত হয় না। তাই হুটহাট ময়লা পরিস্কার, পোষাক ও খাবার বিতরণ ইত্যাদির মাধ্যমে স্থায়ী কোন সমাধানও আসে না। মাসিক বা বাৎসরিক ডোনেশনের মাধ্যমে ধারাবাহিক কাজে পরিনত না হলে আসলে তেমন কিছুই করা হলো না। শুধুই আবেগ অথবা লোক দেখানো..
২ ফেব্রুয়ারী
ডিএনএ আবিস্কার হওয়া সত্ত্বেও ডারউইনের তত্ব পড়ানো হতো, হয় এবং হবে। অদ্ভুত !
২ ফেব্রুয়ারী
১. ঢাকার বিভিন্ন আবাসিক সোসাইটি (যেমন- গুলশান নিকেতন, বারিধারা ডিওএইচএস, মহাখালী ডিওএইচএন) রয়েছে। তাদের রাস্তাগুলোতে বাস চলা নিষেধ, মার্কেট বা বাজার, স্কুল নিষিদ্ধ। এসব এলাকায় অফিস নিষিদ্ধ কিন্তু ঠিকই অফিস চলছে। তাদের কারনেই পাসের বড় রাস্তায় ট্রাফিক জ্যামের পরিমান বেশি।
২. হাতিরঝিলে রাস্তা বানিয়েছে সরকার, সেখানেও বাস ও রিকসা চলা নিষেধ। একারনে লিংকরোড, বাড্ডা থেকে রামপুরা জ্যামে থাকে সবসময়। অন্যপ্রান্তের কাকরাইল ও পান্থপথের কিছু লোড এই দিক দিয়ে গেলেও কমতো।
৩. আবার দেখুন, সম্পূর্ণ ঢাকার ডাস্টবিনের ময়লা ডেমরা রোড ও বেরীবাধ এলাকায় শেষ প্রান্তের একটা জায়গায় (নাম জানি না) নিয়ে ফেলে। সেখানকার অধিবাসিরা দিন রাত দুর্গন্ধের মধ্য বাস করছে। ময়লার গন্ধ ৫ কিলোমিটার দুরেও নিয়মিতো ভাবে ছড়াচ্ছে।
ডিসক্রিমিনেশন দেখে আমরা এতই আভ্যস্ত যে এটাকে নিয়ম মনে করি।
৩১ জানুয়ারী
আমার ধারণা, একসময় আওয়ামিলীগই সবচেয়ে বেশি ভারত বিরোধী হবে।
৩১
সুন্দরী মেয়েরা ভাল না
-এটা নতুন বর্ণবাদ।
মজার ব্যাপার, বর্ণবাদের বিরোধীতা করতে গিয়েই এটা সৃষ্টি।
৩১
বড় বড় থ্রিডি প্রিন্টার এসে ভাস্কর্য নির্মাতাদের গলা টিপে মারবে।
৩০ জানুয়ারী
এসএমএস না দিয়ে এটা পাঠাতে তাদের যে খরচ হয় তা দিলে আমার প্রতিদিনের একবেলা খাবারের ব্যবস্থা হয়ে যেতো।
২৮ জানুয়ারী
ওয়েবে অনেকে ডাটা থাকলেও একেবারে দরিদ্রদের কোন ডাটাবেজএ খুজে পাবেন না। কারন তাদের ক্রয় ক্ষমতা কম হওয়ায় তাদের তথ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর তেমন দরকার হয় না।
কিন্তু দানশীলদের জন্য তাদের ডাটাবেজ সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। এরকম একটা ডাটাবেজ করলে কেমন হয়? নির্দিষ্ট জায়গার দরিদ্রদের খাওয়াতে বা দান করতে চাইলে সহজেই তাদের কল করতে পারবেন। কিন্তু কে এত #দরিদ্র মানুষের ডাটা সংগ্রহ করবে? #আইডিয়া#দেশচিন্তা
২৭ জানুয়ারী
তাফসিরের ছ’মাস বয়সেই খেয়াল করলাম সে চলন্ত প্রানী ও চলন্ত যন্ত্রের পার্থক্য করতে পারে। চলন্ত গাড়ী বা যানবাহন দেখে ততটা অবাক হয় না, ডাকে না কিন্তু কোন প্রাণী দেখে ডাকে।
নতুন কোন প্রাণীর আওয়াজ শুনে বা দেখেই সে বুঝতে পারে এটি কম ভয়ংকর এবং এটি বেশি ভয়ংকর। মনে হয় যেন এদের সাথে আল্লাহ আগেই তার পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। এখন একবছর। ওর চেয়ে ছোট শিশু দেখলে জড়িয়ে ধরতে চেষ্টা করে, হাসি দেয়। ওর চেয়ে বড় শিশুরা যা করে তার মতো করতে চেষ্টা করে।সোবহানাল্লাহ !
২৭
আমরা ফেসবুকে ফ্রেন্ড হই বা না হই !
সবাই সহপাঠি !
যেহেতু সবাই একই FaceBook পড়ি।
২৪ জানুয়ারী
দেশি শিল্পকে এগিয়ে নিতে বেশ কিছু পণ্য আমদানী বন্ধ করা উচিৎ। যেমন- কিছু ক্যাটাগরির ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, মোটর, পাম্প, ব্যাটারী ইত্যাদি যা বাংলাদেশেই উৎপাদিত হয়।
এতে করে দেশি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে যাবে এবং অনেক বেকারের চাকরী হবে। #দেশচিন্তা
যারা এক্সপোর্ট করে এবং বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠায় তাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সংখ্যক ইমপোর্ট করার অনুমোদন দেওয়া যেতে পারে।
২২ জানুয়ারী
শোষকের বিরুদ্ধে আন্দোলন একটা চেতনা সৃষ্টি হয়। সেই চেতনাধারীরা জনসমর্থনে ক্ষমতা পায় ও শোষক হয়ে ওঠে। চলতে থাকে এদেশের শোষক চক্র।
২২
ভিক্ষুক ও রাজনীতি পেশার জন্য আলাদাভাবে লাইসেন্স প্রদান করার ব্যবস্থা থাকলে ভালো হতো। একটা চেকলিস্ট করে ভিক্ষার বা রাজনীতি করার যোগ্য কিনা তা যাচাই ও পরীক্ষার পর লাইসেন্স প্রদান করা হতো। এর আগে #দেশচিন্তা ট্যাগে রেস্টুরেন্টের বাবুর্চির জন্য লাইসেন্সের কথা বলছিলাম।
২১ জানুয়ারী
কি পরিমান সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভাব যে আছে তা জানতে হলে শুধু কিন্টার গার্টেনের সংখ্যা গুনলেই চলবে। তারপর তত সংখ্যক বিদ্যালয় স্থাপন করেই কেবল শিক্ষার আসল সমস্যা দূর করা সম্ভব।
২১ জানুয়ারী
ভাল ছাত্রদের আত্নহত্যার পেছনে অনেকগুলো কারনের মধ্যে অন্যতম একটি হলো – আত্ন-অহংকারী হয়ে ওঠা এবং লোক দেখানোর প্রবণতার সম্মিলন।
২০ জানুয়ারী
এক একজন রোহিঙ্গা যদি এক একটা সোফিয়া রোবট হইতো !!!
২০ জানুয়ারী
ভবিষ্যতে সেল্ফ ব্র্যান্ডেড প্রডাক্ট বেশ ভাল মার্কেট পাবে। ধরুন আপনি মেলামাইন প্লেট কিনতে গেলেন, আপনি নিজের ডিজাইন দিলেন সেই ডিজাইনের প্লেট বানিয়ে দিলো। আপনি টিশার্ট কিনতে যাওয়ার সময় নিজের বাচ্চার আঁকা ছবিটা নিয়ে গেলেন এবং টিশার্টে প্রিন্ট করে আনলেন।
২০
এই যে আমরা লুংগি, পাঞ্জাবী, ফতুয়া ছেড়ে জিন্স ও টি-শার্ট পড়ি। এটার কারন সহজলভ্যতা। ১০% এর মতো এক্সপোর্ট পন্যের এক্সটা দিয়ে দেশের বড় অংশের চাহিদা মিটে যাচ্ছে।
তাই শিল্পমানা প্রগতিশীল ও পহেলা বৈশাখের অতি উৎসাহিরা কুলা, ঢেকি, কুত্তা, ব্যাঙ এর ছবির সাথে একটা শিলাই মেশিন রাইখেন।
২০
রাজনীতি ভালমানের একটা পেশা। আমার ধারণা, ২০ লাখের বেশি লোক এই কাজে নিয়োজিত। তারা বছরে প্রায় — হাজার কুটি টাকা দেশের বাজেট থেকে আয় করেন। আপনি যে ভ্যাট ও ট্যাক্স দেন তার প্রায় ৩০ শতাংশ এই পেশার সাথে যুক্ত থাকাদের পরিবারের অন্ন যোগাতে সাহায্য করছে। আপনার এ মহান কাজের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দেওয়াই যেতে পারে।
১৯
৫০ বছর পর হয়তো মানুষের চাহিদাগুলো একেবারেই ভিন্ন হবে। সম্ভবত বিনোদনই সবচেয়ে বড় পন্য হবে।
১৬ জানুয়ারী
সরকারী শিক্ষকদের সন্তান কেজি স্কুলে পড়তে পারবে না। এটা হলে-সরকারী ডাক্তার পরিবারের লোক বেসরকারীতে চিকিৎসা নিতে পারবে না।সরকারী চাকরীজীবীরাও টেলিটক ছাড়া অন্য সীম ব্যবহার করতে পারবে না। – এরকম অনেক রুল বানানো যেতে পারে।
১৬
#দেশচিন্তা -৩১. জমি আবাদ না করলে অতিরিক্ত কর আরোপ করার বিধান করা।২. কোন প্রোজেক্ট করার জন্য বা বাড়ি নির্মান করার জন্য কৃষি জমি ভড়াট করে নিয়োমিত তিন বছর ফেলে রাখলে এবং কোন ধরনের চাষ না করলে জরিমানার বিধান করা।৩. প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুতের ব্যবহারের সমানুপাতিক সোলার প্যানেল বাধ্যতামূলক করা। বাতি জ্বালানো, মোবাইল চার্জসহ কম বিদ্যুৎ খরচের ডিভাইজের বিদ্যুৎ সোলার প্যানেল বাধ্যতামূলক করা।
১৬
স্মার্টফোনে সরকারী “অমুক” এপস ইনস্টল না করলে সীমই কাজ করবে না। এইভাবে ফোনের কন্ট্রোলই নিয়া নেক।
১৫ জানুয়ারী
কিছু প্রতিষ্ঠান অল্পসময়ের জন্য কিছু আইডিয়ালিস্ট লোক বেশি বেতনে চাকরী দেয় এবং দির্ঘ্য সময়ের জন্য উপকার নেয়। যিনি নিয়োগ হন তিনি ভাবেন, সে হয়তো দির্ঘ দিন চাকরী করতে পারবে- কিন্তু কোম্পানী তার সুবিধা নিয়ে কিক আউট করে। কখনো বা কোম্পানী অনেক দিন পোষার পরও সুবিধা আদায় করতে পারে না। হ্যাপি, সুবহা ও জেসিয়া যথাক্রমে রুবেল, নাসির ও সা. মুক্তাদিরের কাছে দির্ঘ্য সময়ের সুবিধা নেওয়ার জন্যই পে করেছে। কিন্তু সুবিধা আদায় করতে পারে নাই।
১৫
#দেশচিন্তা – ২প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে সরকারী দোকান তথা গোডাউন থাকবে। দোকান প্রতি মাসের নির্দিষ্ট এক দিন খোলবে। এবং পিছিয়ে পরা জনগুষ্ঠির কাছে প্যাকেজ আকারে পন্য বিক্রি করবে।
- ১. দরিদ্র সীমার নির্দিষ্ট মান দন্ডের ভিত্তিতে আগে থেকে কার্ড দেওয়া হবে। শুধু তাদের কাছেই পন্য বিক্রি করা হবে।
- ২. সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় মূল্যের ২০ থেকে ৩০ ভাগ কম দামে বিক্রি করবে যাতে বাজার মূল্যের প্রায় ৫০% দাম পরে।
- ৩. যার নামে কার্ড সে এসে পন্য নিয়ে যাবে, পন্য বিক্রি করা আইনত দন্ডনিয় অপরাধ হিসেবে পরিগনিত হবে।
- ৪. পর পর তিন মাস পন্য না ক্রয় করলে তার কার্ড বাতিল বলে গণ্য হবে।
লাভঃ
- ১. সরকার সিজনের সময় দেশের কৃষকের কাছ থেকে পন্য কিনে সংরক্ষণ করবে, ফলে কৃষক উপযুক্ত মূল্য পাবে।
- ২. ব্যবসায়ীক সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মূল্যবৃদ্ধির অবস্থাটা সরকার সহজেই বুঝতে পারবে। ফলে বাজার নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে।
- ৩. ধনী-দরিদ্রের পর্থক্য কমাতে সাহায্য করবে। অতিদরিদ্র থাকবেই না। পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠি যেমন-অসহায় নারী ও দুস্থ লোকের মাসিক খরচ অনেক কমে যাবে। ভিক্ষুকের সংখ্যাও কমে যাবে ইনশাল্লাহ।
- ৪. বিশাল পরিমান পন্য মজুত থাকায় যে কোন দুরাবস্থায় ব্যাকআপ দেওয়া যাবে। (নিজের ওয়ালে যে কেউ পোস্ট করতে পারেন। ক্রেডিট হিসেবে আমার নাম উল্লেখ করতেও পারেন।)
১৫ জানুয়ারী
ক্লাসের ব্রেক টাইমে যারা বেশি দুষ্টামি আর চিল্লাচিল্লি করতো তাদের নাম লিখে রাখতো ক্যাপ্টেন।
১৪
রেস্টুরেন্ট ব্যাবসার ও রেস্টুরেন্টের বাবুর্চির আলাদা ধরনের লাইসেন্স ইস্যু করা উচিৎ। লাইসেন্স দেওয়ার আগে তাদের ট্রেনিং এবং পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকবে। খাবার মান সম্মত না হলে উভয়ের লাইসেন্স বাতিল হবে।#দেশচিন্তা-১
১৪
যত বেশি উন্নয়ন চাইবেন নিন্ম-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা তত বেশি ঠকবেন।ব্যাখ্যাঃ বেশি উন্নয়ন করতে হলে বাজেট বড় করতে হবে। বাজেট বড় করতে হলে, খনিজ সম্পদ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির দাম বাড়বে। ট্যাক্স বসবে, ভ্যাট বাড়বে। বাড়িভাড়া বাড়বে। দ্রব্যমূল্য বাড়বে, স্কুলে আপনার বাচ্চার খরচ বাড়বে।
রাস্তা-ঘাট বা অবকাঠামোর উন্নয়ন বেশি হলে নিন্মবিত্তদের বেকার সমস্যা কমবে। উচ্চবিত্তরা তাদের সার্ভিসগুলোর দাম বাড়িয়ে দিবে। চিপায় পড়বে নিন্ম-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা । উন্নয়ন চলাকালীন এটার সুবিধা পাবে রাজনৈতিক নেতা, টেন্ডারবাজ, সরকারী কর্মকর্তা। পরে উন্নয়সের সুবিধা ভোগ করবে ভবিষ্যত প্রজন্ম। কষ্ট করে যাবেন আপনি নিজে।
দশ বছরের উন্নয়ন ১ বছরে করে দিতে পারবো। বাজেট দশগুন বড় করবো?
১৪
চাপের বউয়ের চ্যাপ্টা ঠেলায় অনেকে।
ফুটে বলেনা কিন্তু মুখ।
১৪ জানুয়ারী
ছোট বেলা যেসব ভুল জিনিস শিখেছি তার মধ্যে একটাঃ
অধিক জনসংখ্যা একটা সমস্যা।
এটা মানুষের অপমান। নিজেকে চেনার ক্ষেত্রে অন্তরায়।
১৩
শফী সাহেবের ব্যাপারে কথা লিখতে মিডিয়া একটু সাবধান হবে। কারনটা #আওয়ামিলীগ ।
১২
১. বেশি ফ্যাক্টরী এক জায়গায় হওয়ায় এক ফ্যাক্টরীর আন্দোলন আরেক ফ্যাক্টরীকে সহজেই সংক্রমিত করছে। যেসব ফ্যাক্টরী দাবি মেনে নিয়েছে সেগুলো খোলা রাখলেও বাইরে থেকে এটাক আসে-ছুটি দিয়ে দিতে হচ্ছে।
২. মহাসরকের পাসে যারা ফ্যাক্টরী স্থাপন করেছে তারাই বেশি সংক্রোমিত হচ্ছে। এত এত শ্রমিক ! একবার মহাসরক পার হতে চাইলেই ১ ঘন্টার জ্যাম তৈরী সম্ভব।
১২
অবৈধ গ্যাস সংযোগটা চালু হওয়ায় আবার গরম পানিতে শীতের সকালের গোছল শুরু হলো। ধন্যবাদ ঘুষখোর কর্মকর্তা ও বাড়িওয়ালা ভাই।
১২
বিশ বছর আগে থেকে গড়ে ওঠা রিহ্যাব প্রোজেক্টগুলোর ১০ ভাগও শহর হয় নি। তাদের অধিকাংশই ভেবেছিল ৫ বছরেই শহর হবে।
এটার প্রথম কারন, তারা ভেবেছিল জমিতে বালু ভরাট করে প্লটের আকার দিলেই লোকে ভরে যাবে। কিন্তু না। ভুল জেনেছে।
এদেশে নগরায়নের মূল কারন শিল্প কারখানা ও অফিসের চাকরী। এজন্য আপনি ঢাকার পর গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জের জনসংখ্যা বৃদ্ধি দেখতে পাবেন, মহাসরকের পাসে নতুন ছোট ছোট শহর দেখতে পাবেন। কোন না কোন শিল্প কারখানা সেখানে আপনি পাবেনই। শিল্প কারখানা না থাকায় দক্ষিনাঞ্চলের সবটাই গ্রাম।
১২
এক বছরের শিশু ছেলেকে বিভিন্ন প্রানির আওয়াজগুলো সুনালাম। সে বাস্তবে এগুলো দেখে নাই ! কুকুর, ছাগল, গরু, ভেড়া, বাঁদর, বাঘ. সিংহ ও বিভিন্ন পাখি। বঘের আওয়াজে ভয় পেল। শুধুমাত্র সিংহের শব্দ শুনে সে ভয়ে কেঁদে দিলো।
১২
সরকার চাইলে ১০০ বছরের টারগেটেড কোন অবকাঠামো নিয়ে কাজ করতে পারে। ২০ টি ভাগ করে সেটা এখনই শুরু করে দিতে পারে।
১২
ঢাকাকে কেন্দ্র করে সবচেয়ে কাছে একটা বৃত্ত আঁকুন যা ঢাকা জেলা স্পর্শ করবে না। তারপর সেই বৃত্তানুযায়ী একটা বৃত্তাকার মহাসরক করলে ঢাকার জানজট অনেকটাই কমে যাবে।
ঢাকার জনসংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারন, সব মহাসরকই ঢাকা কেন্দ্রিক। ঢাকার দুই প্রান্তের জেলাগুলো ঢাকাকে একটা স্টেশন হিসেবে ব্যবহার করে। দুইপ্রান্তের জেলাগুলোর সুবিধাজনক অফিস ঢাকাতেই হয়। কর্মসংস্থান ভাল হওয়ায় এখানেই মানুষ বসবাস শুরু করে। বিপরীতপ্রান্তের জেলাগুলো যাতে ঢাকাকে স্টেশন বানাতে না পারে এজন্য আরো কিছু উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
যেমন-কোন একটা জেলাকে ডেমো রাজধানী আকারে সব সুযোগ সুবিধা যেমন- সরকারী হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, সংসদ, সচিবালয় ইত্যাদি সরকারী দপ্তর বানানো এবং একে একে সেখানে মুভ করা।
৯ জানুয়ারী
আবুল মাল মুহিত ও শাহজাহান খান আঃলীগের জন্য বড় কিছু কাজ করেছে। বিশাল অংকের বাজেটের টাকা যোগার করা ছিল চ্যালেঞ্জিং। বিভিন্ন খাতে ট্যাক্স বসানো এবং এনবিআরকে ঢেলে সাজিয়ে কর উত্তোলনের জন্য কি না করেছে বেচারা? গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো, ব্যাংক সঞ্চয়ের উপর কর আরোপ, নিন্ম আয়ে ইনকাম ট্যাক্স বসানো সহ কত কি করতে হলো ! প্রাইভেট ভার্সিটিতে ট্যাক্স বসিয়ে বেচারা বিপদে পরছিল। বেচারা ভিলেন হয়ে গেলো ঢুনকো বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনের তোপে পরে !
শাহজাহান খান উপকার করছে ভিন্ন ওয়েতে। বিএনপি হরতাল দিলেও হরতাল পালিত হতো না শাহজাহান খানের কারনে। পরিবহন শ্রমিক নেতা ও মন্ত্রী হওয়াতে হরতালের সময় বাস চলতো, এভাবে হরতাল প্রথাই বন্ধই হয়ে গেলো। তার হাস্যোজল কথা এবং ইভেকটিভনেসের অভাবে নিরাপদ পরিবহন আন্দোলনে সে হয়ে গেল ভিলেন !
এরকম অনেক শয়তানকেই রাষ্ট্র এবিউজ করে ছুড়ে ফেলে। সো, বি কেয়ারফুল !
৯
ডাকাতদল আপনার বাসায় ডাকাতি করে কেজিখানেক স্বর্ণ নিয়ে যাচ্ছে এমন সময় আপনি এক ডাকাতকে বললেন, এই গলার হারটা আমার দাদির। দয়া করে স্মৃতিময় এই হারটি দিয়ে দিন। যুবক ডাকাত এটি ফেরত দিলো, আপনার যুবতি মেয়েটিরও কোন ক্ষতি করলো না। আপনার মেয়ে সেই ডাকাত যুবকের মহানুভবতায় তার প্রেমে পরে গেল। এই যুবককে পেলে তাকে বিয়ে করবে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো। এটাকে বলা হয় Stockholm syndrome ।
বাংলাদেশের বেশি মানুষই এই সিন্ড্রোমে আক্রান্ত। এই সাইকোলজী পুজি করে আপনি মানুষকে বাশও দিতে পারেন, মাহানুভব খেতাবও পেতে পারেন।
৯
ইংল্যান্ড ও আমেরিকার অনেক লোকই রাস্তায় ঘুমায়। নিজের বাড়ী ঘর নাই। বাংলাদেশের রাস্তায় ঘুমানো মানুষের চেয়ে তাদের অবস্থা খারাপ। কারন সেখানে গরম ও শীতের প্রকটতা অনেক বেশি।
বাংলাদেশ যত বেশি ধনী হচ্ছে রাস্তায় ঘুমানো লোকের সংখ্যা ততবেশি বাড়ছে। সামনে আরো বাড়বে।
পুজিবাদের বিরোধীতা যারা করে, যারা সাম্যবাদ বা ইসলামী ইকোনোমিক্সের রাজনীতি করে তাদের কি রাস্তায় ঘুমানো মানুষের পাসে পেয়েছেন? এই ধারার যতজনই এ পর্যন্ত সংসদে গিয়েছে – কখনো কি তাদের হত-দরিদ্রদের নিয়ে কোন কথা বলতে দেখেছেন? ধনী দরিদ্রের পার্থক্য কমানোর ব্যাপারে কোন উদ্যোগ কি চোখে পরে?
৮ জানুয়ারী
আওয়ামিলীগ এখন বিএনপির চেয়ে অধিক ইসলামপন্থী দল।
চাইলে কেউ তর্ক করতে পারেন।
৮
বাংলাদেশে ২৪ বছর গণতন্ত্র পেয়েছে। আর ২৩ বছর স্বৈরতন্ত্র। প্রায় ফিফটি, ফিফটি।গণতন্ত্রঃ বঙ্গবন্ধু ৪ বছর, হাসিনা ১০ বছর, খালেদা ১০ বছর। স্বৈরতন্ত্রঃ জিয়া ৫, এরশাদ ৯, ফখরুদ্দিন ২, হাসিনা ৫, অন্যান্য ২ বছর। আমার মনে হয়, স্বৈরতন্ত্রের আমলটাই বেশি ভাল কেটেছে। আপনার কি মনে হয়?
৭
এক এক জন মানুষ অল্প কিছু দর্শন লালন করে। ঘুরে ফিরে সে এগুলোই বলতে থাকে। একজন লেখকের অনেক বই পড়লে বুঝতে পারবেন।
৭
আবুল মাল কিন্তু সরকারকে বিশাল বাজেটের টাকা কামায়া দিছিল। সবাই ভাগ খাইছে- বদনাম সে একা নিছে।
৭
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক সম্পদ সিলেট, ভারত, নেপাল ও ভুটানের পাহাড়গুলো। আর বঙ্গোপসাগর। আল্লাহ ওদের দিয়ে আমাদের প্রকৃতিতে এত কিছু দিয়েছে যে এখানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ঘনত্বে মানুষ বসবাস করে। কয়েকটা বলি-
- ১. এখানে অনেক বেশি সংখ্যক নদী আছে। ৩. শীত-গরমের পার্থক্য খুবই কম।
- ৩. উত্তরে পহাড় থাকায় গরমের দিনে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, যা খুব কম দেশেই দেখা যায়।
- ৪. বড় অংশ সমভূমি
- ৫. আরেকদিকে সমুদ্র হওয়ায় বাতাস রুক্ষ না, প্রচুর জলীয় বাষ্প এসে বৃষ্টি ঘটায়।
৭
যুক্তরাস্ট্রের ডাটাসেন্টার বেশি এমন কয়েকটা স্টেট ধ্বংশ হলে বাংলাদেশের বেশিভাগ ওয়েবসাইটই ডাউন হয়ে যাবে। চীনের অর্থনীতির খারাপ অবস্থা হওয়ায় যুক্তরাস্ট্রের কতক প্রতিষ্ঠানে ধাক্কা লেগে গেছে। মিডলইস্ট যদি ইউএস ডলারের পরিবর্তে স্বর্ণ দিয়ে তেল বিক্রি করতো তাহলে ডলারের দাম অর্ধেকে নেমে যেতো। আমরা যদি গম আর চাল বিদেশ থেকে না আনি, না খেয়ে থাকতে হবে। কি অদ্ভূৎ গ্লোব !
৭
আমার ব্যালট পেপারটায় যে সীল মেরেছে সেও স্কুলে জাতীয় পতাকায় সেলুট দিছে, আমার সোনার বাংলা গান গাইছে, সেও শহীদ মিনারে ফুল দিবে, ছুটি কাটাবে, আমি বছরে ১০ হাজার টাকার মতো ইনকাম ট্যাক্স দেই সেই টাকার ভাগ পাবে। দেশের উৎপাদিত তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদের আমার ভাগেরটা সে খাবে। তাকে একটা থাপ্পর পর্যন্ত দিতে পারবো না, বরং সে আমারে পাইলে এই লেখার জন্য থাপ্রাবে।
৭
ছোট বেলা একবার আমরা স্মৃতি সৌধে পিকনিকে যাই। আব্বা সবচেয়ে নিচু স্ট্যাচুর উপরে অনেক দুর পর্যন্ত হেটে উঠছিল। অনেকেই এটা ট্রাই করে। অপরাজেয় বাংলার উপরে কিছু ছেলে উঠে সেলফি তুলেছিল। অনেকে সমালোচনা করেছিল। অনেকের ধারণা এইসবে নাকি শহীদদের অবমাননা হয়। #আধুনিককুসংস্কার-২
৭
জুতা খুলে #শহীদমিনার এ যাওয়া কি কুসংস্কার না ? জুতা পরে গেলে কি তাদের অবমাননা হয় ? তারা কি ব্যাথা পায়? #আধুনিককুসংস্কার-১
৭
সাংস্কৃতিক প্রতি-বিপ্লবের ফলে নিজেকে অস্প্রদায়ীক দেখানোর ভাণ ও সচেতনতার সাথে মাঝামাঝি শব্দের ব্যবহার কিছুটা কমেছে।
৭
পরবর্তি প্রজন্ম বিশেষ করে নিজের ও ভাইবোনের ছেলেমেয়েকে পড়ালেখার পাসাপাসি সৃজনশীল কাজ দিতে চাই। সেই কাজে তাদের মেধা বিকাশও হবে, শিখবেও, টাকা আয়ও হবে। এমন কিছু করাতে হলে তাদেরকে শিক্ষামূলক কনটেন্ট ক্রিয়েটর বানাতে হবে। আপাততঃ একজন ভাগিনাকে দিয়ে শুরু করলাম।
৬ জানুয়ারী ২০১৯
ইঞ্জিনিয়ারদের মন চায় নতুন কিছু জিনিস নিয়ে গবেষণা করতে। আপডেটেড জিনিস নিয়ে ঘাটতে। বেশিভাগ ইকুইপমেন্টেরই অনেক অনেক দাম। অধিকাংশই সামান্য বেতনে চাকরী করে। তাদের গবেষণার জন্য একটা কমিউনিটি থাকলে ও মেম্বারশীপের ব্যাবস্থা থাকলে চরম বেপার হতো। বাংলাদেশের বড় প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলে এরকম ল্যাবের ব্যবস্থা করে অনেক দামী #আইডিয়া ও প্রোডাক্ট জন্ম দিতে পারে। কমিউনিটি মিলেও এরকম একটা ল্যাব বানানো যেতে পারে।
৬
২০ বছরের গণতন্ত্র জীবনে (১৯৯১-২০১৩) বাংলাদেশের মানুষ বোরিং হয়ে উঠেছিল। এই সময়টায় দুই দলের মারপিট, দুর্নীতি, হরতাল অবরোধ আর দুশাসনে সাধারণ মানুষ গণতন্ত্র বিরোধী হয়ে ওঠে।কোন দলের প্রতি ভালবাসা থাকলেও বিরোধী পক্ষ ক্ষমতায় থাকলে যে খুব একটা ক্ষতি হবে না – সেই হিসেব জেনে গেছে সবাই।
৫ জানুয়ারী
অপরাধকারী যদি সরকারী দলের হয় তাহলে তার বিচার হবে কেন? অপরাধকারী নিজেই জানতো সে নিস্তার পেয়ে যাবে-এজন্য সে এটা করেছে। এখন তার বিচার হওয়াটা তো জুলুম ! নিরপরাধ ব্যক্তিকে অপরাধী বানানো হলো এবং দলের মান-ইজ্জত রক্ষার্থে শাস্তি দেওয়া হলো। এখানে অপরাধী নিজেও ভিকটিম।
৫
যে সময়টায় লীগ-বিএনপি সমানে সমান রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছিল তখন কিছু লোক সামরিক শাসন চাইতো, ডিকটেটর চাইতো।প্রচুর হরতাল, ধর-পাকর, মিছিল-মিটিং জন জীবন অতিষ্ট করে দিয়েছিল। বিএনপি আমলে লীগ, লীগ আমলে বিএনপি নির্যাতিত হতো। সেই সময়ের চেয়ে এই সময়টা খুব বেশি খারাপ না।
৫
সুন্দরী মেয়েরা সবচেয়ে ভালভাবে রীড করতে পারে ছেলেদের চোখ।
৫
ফেসবুক ও ইউটিউবে যারা কনটেন্ট ক্রিয়েট ও শেয়ার করে – তারা মানুষের ব্রেণ নিয়ন্ত্রক। এখানেও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানুষের ব্রেণে হামলা করা যায়। বিজ্ঞাপণ দিয়ে।
৫
ফেসবুক ও ইউটিউবে যারা কনটেন্ট ক্রিয়েট ও শেয়ার করে – তারা মানুষের ব্রেণ নিয়ন্ত্রক। এখানেও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানুষের ব্রেণে হামলা করা যায়। বিজ্ঞাপণ দিয়ে।
৪
পরিবারে অন্ততঃ একজন সরকারী চাকুরে এবং একজন সরকার দলের নেতা হোন। অর্থনৈতিক বৈষম্য থেকে অনেকটাই রেহাই পাবেন।
৪
ক্ষমতা কুক্ষিগত করে টিকে থাকাকে অনেক দেশেই অপরাধ হিসেবে ধরা হয় না।
ভালভাবে দেশ চালালে সামান্য যে বদনাম হয় তাও কেটে যায়।
৪
ট্রাম্প ক্লিন্টন, বুশ বা ওবামার চেয়ে ভাল। তার সময়ই সম্ভবতঃ আমেরিকার আক্রোমণে কম সংখ্যক মানুষ মারা যায়। নতুন যুদ্ধও লাগে নাই।
৪
আওয়ামিলীগ ধারাবাহিক তৃতীয়বার রাস্ট্র ক্ষমতায় আসায় সবচেয়ে বড় লাভ কি হয়েছে?
-দুর্নীতি করা টাকাগুলো দেশেই থাকবে।
৩
করপোরেট অসততা ও অপকর্মকে বেশিভাগ ক্ষেত্রেই অসততা মনে করা হয় না। মনে করা হয় দায়ীত্ব হিসেবে। একটা উদাহরণ- বিভিন্ন দেশের সেণাবাহিনী।
৩
করপোরেট অসততাকে বেশিভাগ ক্ষেত্রেই অসততা মনে করা হয় না। মনে করা হয় দায়ীত্ব হিসেবে। এই অসততা এবং দূর্নীতিকে মানুষ নিজের সততাও ভেবে বসে। আর এইসব কাজে উপরের লেভেলের লোকেরা সৎ লোক খুজে খুজে দায়ীত্ব দেয়।
২
সামাজিক আন্দোলন জিনিসটা বাংলাদেশে অনুপস্থিত। রাজনৈতিক আন্দোলনের কারনে সেই দিকে কেউ যাচ্ছে না। তারপরেও এলাকার সমাজ মিলে মিশে কিছু প্রতিষ্ঠান বাঁচিয়ে রাখছে।একটা এলাকায় মসজিদ. পাঠাগার, ফ্রি স্কুল, বিপদগ্রস্তদের উপকারের জন্য ক্লাব, ব্যায়ামাগারের ব্যবস্থা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থাপনা এরকম – অনেক কিছুই করার আছে।
২
রিকসা চালক, বাসার কাজের লোক, ডে লেবার, হকার, কৃষক, সিকিউরিটি, হোটেল বয় ইত্যাদি কাজ যারা করেন তাদের এই কাজ করার লাইসেন্স থাকার ব্যবস্থা করা উচিৎ। লাইসেন্স দেওয়ার আগে অবশ্যই সরকারী ট্রেনিং এবং পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকবে।
তারা প্রাথমিক শিক্ষা, কাজের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা, সেইফটি, নিজেদের অধিকার ইত্যাদি বিষয়ে ট্রেনিং পাবে। মিনিমাম দৈনিক বা মাসিক বেতন, সেইফটি এবং অধিকার নিশ্চত করার ব্যাপারে সরকারী কোন একটা দপ্তর থাকা বেশ প্রয়োজন।
- ১. কনস্ট্রাকশন লেবারদের অধিকাংশেরই সেইফটির জ্ঞান শুণ্য। ঢাকা মেডিকেলে গেলে প্রতিদিনই লেবার এক্সিডেন্ট রোগীর ভীড় দেখতে পাবেন।
- ২. যারা কাজের লোক নেন তারাও সেই লোকের অধিকার সম্পর্কে কিছুই জানে না।
- ৩. প্রায়ই কাজের লোক এবিউজ হচ্ছে। বেশিভাগই অজানা থেকে যাচ্ছে।
১ জানুয়ারী
জোর করে ক্ষমতায় টিকে থাকার পর জনপ্রিয়তা বাড়ে। এই নিয়ম জিয়া, এরশাদ, ফখরুদ্দিন দিয়ে পরিক্ষিত। এটার সাইকোলজীক্যাল কারণ খুজতে Stockholm Syndrome বা Lima Syndrome দেখতে পারেন।আওয়ামিলীগ ধারাবাহিকভাবে জোর করে ক্ষমতায় থাকলে তারও জনপ্রিয়তা সম্ভবতঃ এখনকার চেয়ে বাড়বে।