কিভাবে ইনভেস্ট করবেন? ইভ্যালী ও ইঅরেঞ্জ ছাড়াও ইনভেস্ট করে বড়লোক হতে পারেন।
জায়গা জমিতে ইনভেস্টের একটা সহজ সূত্র দেই।
যে এলাকায় জনসংখ্যা কমতেছে বা বাড়ছে না তেমন। সবাই অন্য এলাকায় গিয়ে কাজ করে আসে। সেই এলাকার জমি থাকলে কিছু বেঁচে দেন।
যে এলাকায় জনসংখ্যার আবাস বাড়তেছে। মানুষ অন্য এলাকা থেকে আসতেছে আর ঘর বাড়ি বানাচ্ছে। ফ্যাক্টরী বানাচ্ছে। সেই এলাকায় জমির দাম বাড়ার আগে কিনে ফেলুন।
ফ্লাট না কিনে ৫ কিলোমিটার দূরে হলেও একই টাকায় জমি কিনুন। একসময় ৫ কিলোমিটার দূরে ফ্লাট ব্যবসায়ীরা যাবে তখন তাদের জমি দিয়ে ফ্লাট নিতে পারবেন। এই সময়টা ভাড়া থাকুন। তবুও লাভ হবে।
ফ্লাট কিনতে ডিজকারেজ করার কারন হলো ক্যাপিটালিজমের আসল রস ফ্লাট ব্যবসায়ী এবং জমির মালিক খেয়ে ফেলে। যে টাকায় ফ্লাট কিনবেন তার প্রায় তিন ভাগের একভাগ জমির মালিক খেয়ে ফেলে এক ভাগ ফ্লাট ব্যবসায়ঈ খায় আর এক ভাগ আপনাকে দেওয়া হয়। এক কুটি টাকার ফ্লাট ভাড়া মাসে বিশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা মাত্র। অথচ সুদের হার হিসেবে ৯০ হাজার টাকা পাওয়া যায় বন্ডে। যদিও সুদকেও ডিজকারেজ করি।
ফেসবুকের পোষ্টে কয়েকজন বলেছে শহরে জমি কেনা কঠিন কাজ। আসলেই কঠিন কাজ। কিন্তু এই কঠিন কাজটি করার জন্য আপনাকে অনেক মানুষের সাথে পরিচিত হতে হবে। যারা এই কাজটি করে তাদের সাথে দরকার হলে কয়েক বছর উঠা বসা করে রিলেশন করুন এবং একটা ভাল জমি কিনার জন্য সাহায্য নিন।
ইনভেস্ট করা ও ব্যাক্তিগত জীবনে টাকা পয়সার বিষয়ে আমার সাথে কনসাল্ট করতে পারেন, লাইভ ক্লাস করতে পারেন। যদিও আমি সাইন্সের ছাত্র। অবশ্যই চার্জ দিতে হবে।